১। ক্রীড়া বিভাগের নামঃ সাঁতার
২। কৌশল অবলম্বন করে পানিতে শরীর ভাসিয়ে চলাচল করার সক্ষমতাকে সাঁতার বলে। প্রতিযোগিতা মূলক সাঁতার চার প্রকার যথা ফ্রিস্টাইল, ব্যাকস্ট্রোক, ব্রেস্ট স্ট্রোক এবং বাটারফ্লাই। সাঁতার জলক্রীড়ার অন্তর্ভুক্ত একটি খেলা। ১৮৯৬ খ্রিস্টাব্দে গ্রিসের এথেন্সে প্রথম আধুনিক অলিম্পিক গেমসে সাঁতার ছিল একটি অন্যতম ইভেন্ট। ১৯০৪ খ্রিস্টাব্দে “সেন্ট লুইস” এ অনুষ্ঠিত তৃতীয় অলিম্পিকে ডাইভিং অন্তর্ভুক্ত হয় এবং ১৯১২ খ্রিস্টাব্দে “স্টকহোমস” অলিম্পিক গেমসে মহিলাদের সাঁতার ও ডাইভিং অন্তর্ভুক্ত হয়। সাঁতার খেলার ক্ষেত্রে সকল সদস্য রাষ্ট্র “ফিনা” প্রবর্তিত নিয়ম-কানুন অনুসরণ করেন।
৩। ১৯৮৭ সালে ৮ জন সাঁতার প্রশিক্ষণার্থী ও ১জন কোচ নিয়ে বিকেএসপিতে সাঁতার বিভাগের কার্যক্রম শুরু হয়।
৪। বর্তমানে এ ক্রীড়া বিভাগে ৯ জন কোচ নিয়োজিত আছেন।
৫। ০১ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখের তথ্য অনুসারে এই ক্রীড়া বিভাগে ঢাকা বিকেএসপিতে ২৪ জন ছেলে ও ২৬ জন মেয়ে এবং আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র দিনাজপুরে ২৪ জন ছেলে প্রশিক্ষণার্থী রয়েছে।
৬। প্রশিক্ষণার্থীদের নিয়মিত প্রশিক্ষণের জন্য ঢাকা বিকেএসপিতে ১টি ৫০মিটার ও ১টি ২৫মিটার সুইমিং পুল এবং ১টি ডাইভিং পুল এছাড়া আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র দিনাজপুরে ১টি ৫০ মিটার সুইমিং পুল রয়েছে।
৭। এ পর্যন্ত এই ক্রীড়া বিভাগ থেকে ২৯ জন প্রশিক্ষণার্থী আন্তর্জাতিক সাঁতার প্রতিযোগিতায় এবং ৪৭ জন প্রশিক্ষণার্থী বিভিন্ন জাতীয় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে পদক অর্জন করেছে।